জানার কোন অন্ত নাই, জানার ইচ্ছা বৃথা তাই, ভেবে যদি জানার ইচ্ছাকে দমন করে রাখা হয় তবে সে জীবনের কোন অর্থ নাই। কিন্তু সব জানতে হবে এমন কোন কথা নাই, তবে জানার ইচ্ছা থাকা চাই। আমাদের এই জানা জানির ইচ্ছাকে সূত্র করে, আমাদের ছোট্ট একটি প্রয়াস ।। জ্ঞানের সন্ধানে।। পেইজটি। আমাদের জানতে চাওয়ার ইচ্ছা পুরনের লক্ষে কখনো জেনেছি মহাকাশ নিয়ে, কখনো জেনেছি সমুদ্র নিয়ে, কখনো ডুব দিয়েছি কৌতুক এর মাঝে, আবার ভয়ে কেঁপেছি ভুতের গল্প পড়ে, কখনোবা শিউরে উঠেছি কিছু মানুষের কার্যকলাপ জেনে। কখনো জেনেছি নতুন আবিষ্কারের কথা, আবার জেনেছি আদি ঐতিহ্যের কথা, এত সব কিছু করেছি শুধু জানতে চাওয়ার ইচ্ছা থেকে। সর্বশেষে ।। জ্ঞানের সন্ধানে।। পেজ এর পক্ষ হতে আপনাকে স্বাগতম জানাই।

বুধবার, ২৫ জুন, ২০১৪

এক বিস্ময় বালক


ডিগ্রি অর্জন করে চারদিকে হইচই ফেলে দিয়েছিল। ১৪ বছর বয়সী ক্যাবালিন এবার আত্মপ্রকাশ করেছে লেখক হিসেবে। লিখেছে ‘উই ক্যান ডু’ নামের বইটি। ‘মেধাবী’ শব্দটিতে বরাবরই আপত্তি রয়েছে ক্যাবালিনের। মেধা নয়, কঠোর পরিশ্রমে বিশ্বাসী এই বালক। আর এর মধ্যেমেই সাফল্য লাভ করা সম্ভব বলে মনে করে সে। এর প্রমাণও মিলেছে হাতেনাতে। মাত্র আট বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের ইস্ট লস অ্যাঞ্জেলেস কমিউনিটি কলেজে ভর্তি হয়েছিল ক্যাবালিন। নয় বছর বয়সে সে লাভ করে স্নাতক ডিগ্রি। তার গ্রেড পয়েন্ট এভারেজ (জিপিএ) ছিল ৪। এখন তার বয়স ১৪ বছর। এ বছরই |



 

ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লসএঞ্জেলেস থেকে আরেকটি ডিগ্রি অর্জনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এই বিস্ময় বালক। ১০০ পৃষ্ঠার গ্রন্থ ‘ইউ ক্যান ডু’তে ক্যাবালিন কীভাবে দৃঢ়চিত্তে তার লক্ষ্যে পৌঁছেছে তার বর্ণনা আছে। শিশু-কিশোররা কীভাবে তার মতো দ্রুত সাফল্য লাভ করতে পারবে সে বিষয়েও দিক নির্দেশনা রয়েছে এতে। ক্যাবালিনের বিশ্বাস বইটি পড়ে পাঠকরা জানতে পারবে মেধা বলে আসলে কিছু নেই, সবকিছুই কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জন করতে হয়। ক্যাবালিন জ্যাকি চ্যানের সিনেমার খুব ভক্ত। তবুও সপ্তাহে চার ঘণ্টা টিভি দেখাতে নিজেকে সীমাবদ্ধ করে রেখেছে সে।