জানার কোন অন্ত নাই, জানার ইচ্ছা বৃথা তাই, ভেবে যদি জানার ইচ্ছাকে দমন করে রাখা হয় তবে সে জীবনের কোন অর্থ নাই। কিন্তু সব জানতে হবে এমন কোন কথা নাই, তবে জানার ইচ্ছা থাকা চাই। আমাদের এই জানা জানির ইচ্ছাকে সূত্র করে, আমাদের ছোট্ট একটি প্রয়াস ।। জ্ঞানের সন্ধানে।। পেইজটি। আমাদের জানতে চাওয়ার ইচ্ছা পুরনের লক্ষে কখনো জেনেছি মহাকাশ নিয়ে, কখনো জেনেছি সমুদ্র নিয়ে, কখনো ডুব দিয়েছি কৌতুক এর মাঝে, আবার ভয়ে কেঁপেছি ভুতের গল্প পড়ে, কখনোবা শিউরে উঠেছি কিছু মানুষের কার্যকলাপ জেনে। কখনো জেনেছি নতুন আবিষ্কারের কথা, আবার জেনেছি আদি ঐতিহ্যের কথা, এত সব কিছু করেছি শুধু জানতে চাওয়ার ইচ্ছা থেকে। সর্বশেষে ।। জ্ঞানের সন্ধানে।। পেজ এর পক্ষ হতে আপনাকে স্বাগতম জানাই।

রবিবার, ৪ মে, ২০১৪

সুপার বাস

নগর জীবনে যত্রিবাহী বাস যেন এক অপরিহার্য নাম। আর যদি এই বাস হয় সুপার সুপার কার (Super Car) এর মত গতিশীল তাহলেতো সে বাসে চড়ার মজাই আলাদা। এরকম এক ধারনা নিয়ে নেদারল্যান্ডের প্রাক্তন মহাকাশচারী "উব্বো ওকালস" (Wubbo Ockels) তার তৈরি সুপার বাস নিয়ে হাজির হন দুবাইয়ের International Association of Public Transport Exhibition এ। এখানে তিনি তার তৈরি করা সুপার বাসের একটা প্রোটোটাইপের প্রথম প্রদর্শন করেন। তার তৈরি এই সুপার বাস কিন্তু জ্বালানি হিসেবে তেল ব্যাবহার করে না, এটি বৈদ্যুতিক সুপার বাস, মানে ব্যাটারি চালিত। আর এই ব্যাটারি চালিত সুপার বাস ২৩ জন যাত্রী নিয়ে প্রতি ঘন্টায় ২৫০ কিঃমিঃ পর্যন্ত গতিতে ছুটতে সক্ষম। বর্তমানে এর ভবিষ্যত নির্ভর করছে এই বাসের চাহিদা এবং গ্রাহকের উপর। উব্বো ওকালস যদি গ্রাহক পান তাহলে তিনি এটি ব্যাবসায়িক ভাবে তৈরির উদ্দ্যোগ নিবেন। তবে আপাতত এটি শুধু মাত্র একটি প্রোটোটাইপেই সীমাবদ্ধো।
কি এই বাস সম্পর্কে জেনে এই সুপার বাসটির কি আরো ছবি দেখতে ইচ্ছা করছে? তাহলে চলুন দেখে নেই বিশ্বের প্রথম এবং একমাত্র এই সুপার বাসের আরো কিছু ছবি,

আহ! বাংলাদেশের রাস্তায় এরকম সুপার বাস চললে মন্দো হত না, কি বলেন? হয়ত ভবিষ্যতে কোন একদিন চলবে এরকম সুপার বাস আমাদের দেশেও! ততদিনে বয়সটা একটু বেশি হয়ে যাবে এই আর কি।

কোন মন্তব্য নেই: